ওয়েবসাইট কিভাবে কাজ করে? ওয়েবসাইটের আদ্যপ্রান্ত। How website works in details.

ইন্টারনেটের http আবিষ্কার হওয়ার পর কম্পিউটিং সুবিধাকে ইন্টারনেটের মাধ্যমে
বণ্টনের জন্য টিম বার্নার্স লী world wide web (www) তৈরি করেন। world wide web-এ
আমরা যা দেখতে পাই তার সবই ওয়েব পেইজভিত্তিক।

প্রতিষ্ঠানের ঠিকানা দেওয়া থাকলে আজকাল ইন্টারনেট ব্যবহার করে সেই প্রতিষ্ঠান
সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ ধারণা লাভ করা যায়। ওয়েব পেইজ হচ্ছে ওয়েবসাইটের একটি
ডকুমেন্ট পৃষ্ঠা। 

Hyper Text Markup Language বা HTML হলাে প্লাটফর্ম স্বনির্ভর সমন্বয়। আর এ
সমন্বয়ের মাধ্যমে World Wide Web ডকুমেন্টের বিভিন্ন ধরনের উপাদান ও উপকরণ ফরমেট
করা বা সাজানাে যায়। 

কোনাে প্রতিষ্ঠানের ওয়েব পেইজ তৈরি করার জন্য ওয়েব পেইজ ডিজাইন ও HTML
ডকুমেন্ট, পেইজ লিঙ্ক, চিত্র যুক্ত করা, ওয়েব পেইজের কাঠামাে ঠিক করা, টেবিল
তৈরি করাসহ বিভিন্ন ধরনের ইনফরমেশন ব্যবহার করে কাজটি করা হয়। 

এ অধ্যায়ে ওয়েব ডিজাইন পরিচিতি এবং HTML বিষয় নিয়ে আলােচনা করা হয়েছে।

How website works in details.
How website works in details.

ওয়েব পেইজ (Web Page) : 

HTML নামক মার্কআপ ল্যাঙ্গুয়েজের উপর ভিত্তি করে তৈরিকৃত ডকুমেন্টগুলােকে ওয়েব
পেইজ বলা হয়। এ ডকুমেন্টের সাথে বিভিন্ন উপকরণ যেমন, ডিজাইন, ব্যাকগ্রাউন্ড,
ফন্ট, বিভিন্ন ধরনের বাটন, শব্দ, স্থির ও সচল ছবি, টেবিল ও অন্যান্য ওয়েব পেইজের
সাথে ইন্টারলিঙ্ক ইত্যাদি সংযােজন করা। হয়। 

ওয়েব পেইজে সাধারণত বিভিন্ন ধরনের তথ্য থাকে। আগ্রহী পাঠককে ব্যাপক সুবিধা
দেওয়ার জন্য ওয়েব পেইজ তৈরি করা হয়। 

 আর এই প্রক্রিয়াটি নিয়ন্ত্রণ করা হয়। WEATHER কম্পিউটার দ্বারা। ওয়েব
পেইজ মূলত একটি HTML ডকুমেন্ট, যা HTTP প্রােটোকলের মাধ্যমে ওয়েব সার্ভার থেকে
ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর ওয়েব ব্রাউজারে স্থানান্তরিত হয়। 

ওয়েবে প্রবেশ করলে যে পেইজটি প্রদর্শিত হয় তা হলাে হােম পেইজ। ওয়েব পেইজ
নির্মাণ কৌশলকে ওয়েব ডিজাইন বলে। ওয়েব ডিজাইন হলাে বিষয় নির্ধারণ, গ্রাফিক্স
ডিজাইন ও ওয়েব পেইজ প্রদর্শন।

ওয়েব পেইজের প্রকারভেদ : অবস্থানের উপর ভিত্তি করে ওয়েব পেইজ দুই
প্রকার। যথা- 

১. লােকাল ওয়েব পেইজ ও ২. রিমােট ওয়েব পেইজ। 


১. লােকাল ওয়েব পেইজ : স্থানীয়ভাবে ডিজাইন ও সংরক্ষণকৃত ওয়েব
পেইজগুলােকে লােকাল ওয়েব পেইজ বলে। এ ধারনের ওয়েব পেইজগুলো সাধারণত সাের্স
ড্রাইভ ও ডিরেক্টরি থেকে সহজেই ব্যবহার করা যায়। এ ধরনের ওয়েব পেইজের জন্য
ইন্টারনেট সংযােগের প্রয়ােজন নেই। 

২. রিমােট ওয়েব পেইজ : দূরবর্তী কোন কম্পিউটারে সংরক্ষিত ওয়েব
পেইজগুলােকে রিমােট ওয়েব পেইজ বলে। এ ধরনের ওয়ের পেইজ ব্যবহার করার জন্য
ইন্টারনেট সংযােগের প্রয়ােজন হয়। এ ধরনের ওয়েব পেইজ ব্রাউজিং-এর জন্য ওয়েব
অ্যাড্রেস URL জানার প্রয়ােজন হয়। 

ওয়েব ব্রাউজার : যে সফটওয়্যার এর মাধ্যমে একজন ব্যবহারকারী যেকোনাে
ওয়েব পেইজ, www বা LAN এ অবস্থিত কোনাে সাইটের যেকোনাে লেখা, ছবি দেখতে ও
ডাউনলােড করতে পারে তাকে ওয়েব ব্রাউজার বলে। 

ওয়েব পেইজের ভিতরের লেখা, ছবি, ভিডিও ইত্যাদির মধ্যে চলাচল করাকে ব্রাউজিং বলে।
ব্রাউজার শব্দের অর্থ হলাে “কোনাে কিছু সম্পূর্ণভাবে পড়া বা দেখা”। 


ওয়েব ব্রাউজার সফটওয়্যারের উল্লেখযােগ্য কাজসমূহ হলাে-
ইন্টারপ্রিটারের ন্যায় ওয়েবপেইজে লিখিত কোডগুলাে অনুবাদ করে ফলাফল প্রদর্শন
করে, ব্রাউজার সফটওয়্যার ব্যবহার করে সহজে ইন্টারনেট থেকে যেকোনাে 

তথ্য খুঁজে বের করা যায়, ওয়েবসাইটের ঠিকানা জানা না থাকলেও সার্চ ইঞ্জিনের
মাধ্যমে তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়, ওয়েবসাইট থেকে তথ্য  ডাউনলােড করা যায়,
নিজ থেকে ওয়েবসাইটে বিভিন্ন তথ্য আপলােড করা যায় ইত্যাদি।
Mozilla Firefox, Internet Explorer, Google Chrome, Opera, Safari, UC Browser
প্রভৃতি বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় ওয়েব ব্রাউজার।


জেনে রাখাে : Google এর জনক
ল্যারি পেইজ ও সার্গেই ব্রিন। ল্যারি পেইজ ১৯৭৩ সালের ২৬ মার্চ যুক্তরাষ্ট্রে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি
যুক্তরাষ্ট্রের একজন সফল ব্যবসায়ী এবং কম্পিউটার বিশেষজ্ঞ। তাঁর ব্যক্তিগত সম্পদ
আনুমানিক ১৬৭ বিলিয়ন ডলার। Yahoo এর জনক
ডেভিড ফিলাে ও জেরি ইয়াং। আমেরিকান
ব্যবসায়ী ডেভিড ফিলাে লুজিয়ানা থেকে। কম্পিউটার কৌশলে ব্যাচেলর ডিগ্রি এবং
স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তড়িৎ প্রকৌশলে মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন।

URL: URL এর পূর্ণনাম Uniform Resource Locator। ওয়েব পেইজের ঠিকানাকে
URL বলে। প্রতিটি ওয়েব পেইজের একটি ইউনিক বা অদ্বিতীয় ঠিকানা থাকে। একটি ঠিকানা
দ্বারা একটিমাত্র ওয়েব সাইট পাওয়া যায়। URL-4 Protocol, Sub-Domain, Domain
Name, Top Level Domain (TLD) । ওয়েবসাইট বা ওয়েব পেইজের অ্যাড্রেস হলাে URL।
পৃথিবীতে এক নামে একটি মাত্র ওয়েবসাইট থাকে। এটি শুধুমাত্র URL এর মাধ্যমে সম্ভব
হয়।

FTP : FTP এর পূর্ণনাম File Transfer Protocol। ইন্টারনেট মাধ্যম ব্যবহার
করে ফাইল আদান-প্রদানের জন্য ব্যবহৃত প্রােটোকলকে FTP বলে। FTP এর মাধ্যমে
ব্যবহারকারী অন্যের কম্পিউটার হতে ফাইল নিজের কম্পিউটারে নেওয়াকে ডাউনলােড বলে।
আবার নিজের কম্পিউটার হতে সার্ভারে কোনাে ফাইল পাঠাননাকে আপলােড বলে। আপলােড ও
ডাউনলােডের জন্য উপযুক্ত পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করা হয়। সার্ভারে কোন তথ্য
রাখাকে হােস্ট বলে।

HTTP : HTTP এর পূর্ণনাম Hyper Text Transfer Protocol। ইন্টারনেট
TCP/IP প্রােটোকলের মাধ্যমে ওয়েব সার্ভার ও ওয়েব ক্লায়েন্টের মধ্যে ডেটা
আদান-প্রদান করে তাকে HTTP বলে। ক্লায়েন্ট বিভিন্ন ব্রাউজারের মত ওয়েব পেইজের
জন্য সার্ভারকে অনুরােধ পাঠায়। সার্ভার ক্লায়েন্টের অনুরােধে সাড়া দিয়ে
ওয়েব পেইজকে ক্লায়েন্টের কোন পাঠিয়ে দেয়। ক্লায়েন্ট বিভিন্ন ব্রাউজারের
মাধ্যমে তা দেখতে পায়। যেকোনাে ওয়েবসাইটের অ্যাড্রেস টাইপ করার সময় http
লিখে টাইপ করলেও https দেখা যায়। কারণ https এর সাথে s দ্বারা Secure বুঝায়
যা দ্বারা হ্যাকার থেকে নিরাপদে রাখে। যেমন— 

HTTP এর কাজ :

  • সার্ভারের সাথে ব্রাউজারের সংযােগ করা।
  • সার্ভারের যেকোনাে অনুরােধ সাভারে পৌছে দেওয়া। 
  • সার্ভার ক্লায়েন্টের অনুরােধে সাড়া দিয়ে। 
  • HTMLডকুমেন্ট ক্লায়েন্টের কাছে পাঠিয়ে দেওয়া।  
  • ব্রাউজার ও সার্ভারের সংযােগ বিচ্ছিন্ন করা।
সার্চ ইঞ্জিন : যে টুলস এর সাহায্যে সমস্ত ইন্টারনেট বিস্তৃত ওয়েব
সাইটগুলােকে আয়ত্বের মধ্যে রাখা হয় তাকে সার্চ ইঞ্জিন বলে। কাঙিক্ষত তথ্যের
কোনাে কীওয়ার্ড টেক্সট বক্সে লিখে এন্টার কীতে চাপ দিলেই উক্ত লিঙ্কগুলাে
সার্চ ইঞ্জিন প্রদর্শন করে। 
বহুল ব্যবহৃত কয়েকটি সার্চ ইঞ্জিন হলাে :
yahoo, google, amazon, bing, Pipilika ask, aol প্রভৃতি। 
সার্চ ইঞ্জিনগুলাে বিভিন্ন অ্যালগরিদমের মাধ্যমে কাজ করে থাকে। এটি এক ধরনের
প্রক্রিয়া যে প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সার্চ ইঞ্জিনগুলােতে ওয়েবসাইটের কীওয়ার্ড
rank করানাে হয়। সার্চ ইঞ্জিন রিয়েল টাইম বজায় রাখার জন্য ওয়েব crawling,
ইনডেক্সিং
ও সার্চিং এ তিনটি ধাপ অনুসরণ করে। 
ওয়েব পাের্টাল : ওয়েব পেইজের যেখানে অনেকগুলাে উৎস থেকে সংগ্রহ করা
বিভিন্ন তথ্য  এবং গুরুত্বপূর্ণ লিঙ্ক সাজানাে থাকে তাকে ওয়েব পাের্টাল
বলে। একটি ওয়েব পাের্টালে সাধারণত সরকারি সেবার তথ্য, স্থানীয়, আঞ্চলিক, স্টক
রিপাের্ট, জাতীয় খবর এবং ই-মেইল সেবা প্রদান করে থাকে।  ওয়েব পাের্টালের
প্রথম পাতায় সবগুলাে তথ্যের জন্য একটি ইনডেক্স বা সূচি থাকে, যেন
ব্যবহারকারীরা সহজে তার প্রয়ােজনীয় তথ্য খুঁজে পাই। 
ওয়েব পাের্টাল বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। যেমন
  • পথ ব্যক্তিগত ওয়েব পাের্টাল।
  •  সরকারি ওয়েব পাের্টাল।
যেমন- বাংলাদেশ বাতায়ন-এর ওয়েব পাের্টাল হলাে—
www.bangladesh.gov.bd 
চিন্তা করে উত্তর দাও : 
১. ওয়েব পেইজের সাথে ব্রাউজারের সম্পর্ক ব্যাখ্যা কর। 
২. ফাইলে বর্ধিত অংশে কখনাে .php আবার কখনাে .html লেখা হয় কেন? ব্যাখ্যা
কর। 
৩. একটি টেক্সট ডকুমেন্টকে কিভাবে html ডকুমেন্টে সংরক্ষণ করা যায় ব্যাখ্যা
কর। 
৪. কোন প্রক্রিয়ায় স্থির ইমেজকে গতিশীল করা সম্ভব ব্যাখ্যা কর।
ক্লায়েন্ট কম্পিউটার : যে কম্পিউটার থেকে ওয়েব পেইজ ব্রাউজ করা হয়
তাকে ক্লায়েন্ট কম্পিউটার বলে। এজন্য ঐ কম্পিউটারের সাথে ইন্টারনেট কানেকশন
থাকতে হয়। কম্পিউটারকে ওয়েব ব্রাউজার প্রােগ্রাম দ্বারা রান করার ক্ষমতা
থাকতে হবে। ক্লায়েন্ট এর চাহিদা অনুযায়ী সার্ভার ক্লায়েন্ট কম্পিউটারকে
দ্রুত ডেটা পৌছে দেয়। 
ওয়েব সার্ভার : ওয়েব পেইজ ওয়েবসাইট যে সার্ভারে সংরক্ষিত থাকে তাকে
ওয়েব সার্ভার বলে। ব্রাউজারের সাহায্যে ওয়েব পেইজ ওয়েবসাইট, ওয়েব সার্ভার
থেকে পর্দায় নিয়ে আসা হয়। ওয়েব সার্ভার HTTP প্রােটোকল ব্যবহার করে
গ্রাহকের ওয়েব পেইজ সরবরাহ করে। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের সার্ভারে ওয়েব পেইজের
ফাইল রাখা হয়।
ওয়েবসাইট (Website) : একই ডােমইনের অধীনে একাধিক ওয়েব পেইজের সমষ্টিকে
ওয়েবসাইট বলে। অক্সফোর্ড ডিকশনারি অনুসারে ওয়েবসাইট হলাে- “A location
connection to the internet that maintains one or more web pages.” কোনাে
ওয়েব সার্ভারে রাখা ওয়েব পেইজ, ছবি, অডিও, ভিডিও ও অন্যান্য ডিজিটাল তথ্যের
সমষ্টিকে ওয়েবসাইট বুঝায়, যা ইন্টারনেট বা ল্যানের মাধ্যমে প্রবেশ করা যায়।
ওয়েবসাইট ইন্টারনেটের এমন একটি অ্যাড্রেস, যার মাধ্যমে খুব সহজেই কোনাে
নির্দিষ্ট তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়। 
সমস্ত উন্মুক্ত ওয়েবসাইটগুলােকে সমষ্টিগতভাবে “world wide web” বা www বা
“বিশ্বব্যাপী জাল” নাম দেওয়া হয়েছে। www হলাে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের সার্ভারে
রাখা পরস্পর সংযােগযােগ্য ওয়েব পেইজ। এটি একটি বৃহৎ সিস্টেম যা অনেকগুলাে
সার্ভার সংযুক্তির মাধ্যমে গঠিত হয়। ওয়েব পেইজ ও ব্রাউজার একে অপরের সাথে
সম্পর্কিত। সুতরাং ওয়েব ব্রাউজার ছাড়া ওয়েব পেইজ ওপেন করা যায় না। 
এসব ওয়েব সার্ভার ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের যেকোনাে ধরনের। তথ্য সরবরাহ করতে
সক্ষম। এসব তথ্য হতে পারে প্রচলিত টেক্সট, গ্রাফিক্স, ভিডিও, শব্দ বা অন্য
কোনাে ফরমেটের ডেটা। www কে ইন্টারনেটের বুলেটিন বাের্ডও বলা হয়। কোনাে
ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান তার ব্যক্তিগত বা প্রাতিষ্ঠানিক তথ্য। প্রকাশ করার জন্য
ওয়েব পেইজ ডিজাইন করে তা বুলেটিন বাের্ডে স্থাপন করতে পারেন।

ওয়েব পেইজ ও ওয়েবসাইট এরমধ্যে পার্থক্য (Difference Web Page and Website)

ওয়েব পেইজ ওয়েবসাইট
HTML নামক মার্কআপ ল্যাঙ্গুয়েজের উপর ভিত্তি করে। একই ডােমেইনের অধীনে একাধিক ওয়েব পেইজের তৈরিকৃত ডকুমেন্ট সমষ্টি।
ডিজাইন, ব্যাকগ্রাউন্ড, ফন্ট, বিভিন্ন ধরনের বাটন, শব্দ, স্থির ও সচল ছবি,
টেবিল ওয়েব পেইজের সাথে অডিও, ভিডিও ও অন্যান্য ডিজিটাল তথ্য সংযােজন
সংযােজন করা হয়।
কোনাে ওয়েব সার্ভারে রাখা ওয়েব পেইজ, ছবি,অডিও, ভিডিও ও অন্যান্য ডিজিটাল
তথ্য সংযােজন।
অবস্থানের উপর ভিত্তি করে ওয়েব পেইজ দুই প্রকার ।লােকাল ওয়েব পেইজ ও
রিমােট ওয়েব পেইজ।
ওয়েবসাইট সাধারণত স্ট্যাটিক ও ডাইনামিক ওয়েবসাইট হতে পারে।
ওয়েব পেইজে সাধারণত বিভিন্ন ধরনের তথ্য থাকে। অনেকগুলাে ওয়েব পেইজ মিলে একটি ওয়েবসাইট গঠিত হয়।
ওয়েব পেইজ মূলত একটি HTML ডকুমেন্ট। ওয়েবসাইট ইন্টারনেটের একটি অ্যাড্রেস।
প্রতিটি ওয়েব পেইজের ওয়েব অ্যাড্রেস থাকে। প্রতিটি ওয়েবসাইটের একটি একক নাম থাকে।
Home, About, Contact, Help ইত্যাদি ওয়েব উদাহরণ। www.mpsc.edu.com, www.yahoo.com ইত্যাদি ওয়েবসাইট অ্যাড্রেসের উদাহরণ।

Don’t forget to share. thanks.

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top